পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬০ হাজার, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩ হাজার ৬৭৫, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮ লাখ ৭২ হাজার ৮১৫, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬০ হাজার, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭৭ হাজার ৭৫৬, দুটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪০, মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ১০ হাজার ৫০০, ঢাবি সাত কলেজে ২৩ হাজার ৩৩০, ৪ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ৭ হাজার ২০৬টি, টেক্সটাইল কলেজে ৭২০, সরকারি ও বেসরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ৫ হাজার ৬০০, ১৪টি মেরিন অ্যান্ড অ্যারোনটিক্যাল কলেজে ৬৫৪, ঢাবি ও রাবির অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৩ হাজার ৫০০ এবং চবি অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ২৯০টি আসন আছে
ইউজিসি সদস্য ড. মুহাম্মদ আলমগীর জানান, চলতি বছর উচ্চশিক্ষায় ভর্তিতে আসনের ক্ষেত্রে কোনো সংকট হবে না। প্রায় সব শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন। তবে পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিষয়ে ভর্তিতে তীব্র প্রতিযোগিতা হবে। তিনি আরও জানান, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে দেশের ২০টি সাধারণ ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৬টি কৃষিপ্রধান বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা হবে। এই সপ্তাহে প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানা যাবে।
পরীক্ষা ছাড়াই এবার (২০২০ সাল) এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭৭ জন। এর মধ্য জিপিএ-৫ (গ্রেড পয়েন্ট এভারেজ) পেয়েছে ১ লাখ ৬১ হাজার ৮০৭ জন পরীক্ষার্থী, যা মোট পরীক্ষার্থীর ১১ দশমিক ৮৩ শতাংশ। বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে জেএসসি ও এসএসসির ফলের ভিত্তিতে এইচএসসি ও সমমানের মূল্যায়ন ফল প্রকাশ করা হয়েছে।