বাধ্যতামূলক মানসনদের আওতায় ৪৩ পণ্য
লো ফ্যাট মিল্ক, ফ্লেভারড মিল্ক, আইস ললি, ন্যাচারাল মেহেদি, ডিশওয়াশিং লিকুইড, লিকুইড টয়লেট ক্লিনার, নেইলপলিশ, গোল্ড (স্বর্ণ), পাওয়ার লুমে তৈরি কটন শাড়ি, প্যাসেঞ্জার কার টায়ার ও রিম, হলো ক্লে ব্রিক্স ও ব্লকস, পাওয়ার ট্রান্সফরমারকে মানসনদ নিতে হবে।
ভোক্তা চাহিদা বিবেচনায় আরও ৪৩টি পণ্যকে বাধ্যতামূলক মান সনদের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। এর ফলে এসব পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতে বিএসটিআইয়ের সনদ লাগবে। আজ বিএসটিআইয়ের ৩৪তম কাউন্সিল সভায় এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন হয়।
মানসনদ নিতে হবে, এমন পণের মধ্যে অন্যতম হলো লো ফ্যাট মিল্ক, ফ্লেভারড মিল্ক, আইস ললি, ন্যাচারাল মেহেদি, ডিশওয়াশিং লিকুইড, লিকুইড টয়লেট ক্লিনার, নেইলপলিশ, গোল্ড (স্বর্ণ), পাওয়ার লুমে তৈরি কটন শাড়ি, প্যাসেঞ্জার কার টায়ার ও রিম, হলো ক্লে ব্রিক্স ও ব্লকস, পাওয়ার ট্রান্সফরমার।
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্ব কাউন্সিলের প্রথম সহসভাপতি ও শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, দ্বিতীয় সহসভাপতি ও শিল্পসচিব কে এম আলী আজম, সদস্যসচিব ও বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক মো. নজরুল আনোয়ারসহ বিভিন্ন সদস্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিএসটিআই।
সভায় গুণগত শিল্পায়নের চলমান ধারা জোরদারে জেলা পর্যায়ে বিএসটিআইয়ের মান নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম সম্প্রসারণ, আধুনিক যন্ত্রপাতি–সংবলিত ল্যাবরেটরির সুবিধার প্রসার, প্রাতিষ্ঠানিক জনবল বৃদ্ধি, দক্ষতা উন্নয়নে প্রশিক্ষণ–সুবিধা জোরদার, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবাসন, যাতায়াত ও প্রণোদনার সুযোগ বাড়ানো এবং হালাল খাদ্যের রপ্তানি বাড়াতে বিএসটিআইয়ের মান নির্ধারণী কার্যক্রম সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পাশাপাশি সভায় জেলা পর্যায়ে বিএসটিআইয়ের অফিস সম্প্রসারণ ও সেবাদান কার্যক্রম জোরদারের লক্ষ্যে বিদ্যমান ৮টি বিভাগীয় অফিসের পাশাপাশি আরও ১৩টি আঞ্চলিক অফিস স্থাপনের মাধ্যমে মোট ৬৪টি জেলায় কার্যক্রম সম্প্রসারণের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।