২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি আজ বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের বাজেট পেশ করেন।
দাম কমতে পারে যেসব পণ্যের...
প্রস্তাবিত বাজেটে দেশীয় শর্ষের তেলে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
স্বর্ণ আমদানিতে মূসক অব্যাহতি।
অটোমোবাইল ফ্রিজ এসির ওপর মূসক অব্যাহতি।
ডিটারজেন্টের কাঁচামালের ওপর শুল্ক কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
স্যানিটারি ন্যাপকিন ও ডায়াপারের কাঁচামাল আমদানিতে রেয়াতি সুবিধা বাড়ানো হবে।
ইস্পাত শিল্পের রিফ্রাক্টরি সিমেন্টের ওপর শুল্ক কমানো হবে।
এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমতে পারে।
রেফ্রিজারেটর ও এসির কাঁচামাল আমদানিতে বিদ্যমান রেয়াতি সুবিধা বাড়ানো হচ্ছে।
দাম বাড়তে পারে যেসব পণ্যের...
বাজেটে কিছু পণ্যের শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করায় এসব পণ্যের দাম বাড়বে।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লঞ্চের টিকিট খরচ বাড়বে। আগে ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর ছিল, নতুন অর্থবছরে তা বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
চার্টার্ড বিমান ও হেলিকপ্টার ভাড়ার ওপর সম্পূরক শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রসাধনসামগ্রীর ওপর সম্পূরক শুল্ক ৫ থেকে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
পেঁয়াজ আমদানিতে কিছুটা শুল্ক আরোপ হবে।
আসবাব কেনায় মূসক বেড়েছে। ৫ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছে।
মোবাইল ফোনে কথা বলার ওপর কর বাড়ছে।
কার ও জিপ রেজিস্ট্রেশনসহ বিআরটিএ প্রদত্ত অন্যান্য সার্ভিস ফির ওপর সম্পূরক শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
সিরামিকের সিঙ্ক বেসিনের ওপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। মধুর বাল্ক আমদানি শুল্ক বাড়ছে। বিদেশি মধুর দাম বাড়বে।