বাংলাদেশের আবাসনশিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করেছে ভাইয়া হাউজিং লিমিটেড। আধুনিক নাগরিকদের জন্য নিরাপদ, পরিচ্ছন্ন এবং সুসজ্জিত বাসস্থান নির্মাণ করাই প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য। ঢাকা শহরের দ্রুতবর্ধনশীল জনসংখ্যা, যার বেশির ভাগই নিরাপদ এবং আরামদায়ক আবাসনের জন্য সংগ্রাম করছে, ভাইয়া হাউজিং এ ধরনের সমস্যার সমাধানেই কাজ করছে।
একটি বাড়ি বা বাসা মানে শুধু চারটি দেয়াল নয়। এটি মানুষের স্বপ্ন ও আবেগের প্রতিফলন। একটি অফিস শুধু কাজের জায়গাই নয়, ভবিষ্যৎ নির্ধারণের একটি মাধ্যম।
এখনকার ক্রেতারা শুধু থাকার একটি জায়গা চান না, তাঁরা খোঁজেন সম্মান, প্রতিষ্ঠা এবং জীবনযাত্রার উন্নত মান। ভাইয়া হাউজিং ক্রেতাদের এই চাহিদা বুঝে সে অনুযায়ী বাড়ি ও অফিস স্পেস নির্মাণ করে। বহুমুখী শপিংমল, আধুনিক অফিস ভবন এবং সুসজ্জিত অ্যাপার্টমেন্ট—ভাইয়া হাউজিংয়ের প্রতিটি প্রকল্প প্রতিষ্ঠা এবং স্বপ্নপূরণের প্রতীক।
আপনি যেখানে থাকেন, সেটিই আপনার পরিচয়—এই মূলমন্ত্রে বিশ্বাস করে ভাইয়া হাউজিং নিরলসভাবে প্রিমিয়াম স্পেস তৈরি করে যাচ্ছে, যা গ্রাহকদের জীবনযাত্রাকে সমৃদ্ধ করছে। বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধা, উত্তম লোকেশন এবং সামঞ্জস্যপূর্ণ ডিজাইন দিয়ে ভাইয়া হাউজিং ঢাকার স্কাইলাইন এবং এর বাইরেও নতুন নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।
‘ভাইয়া হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড’ ভাইয়া গ্রুপের একটি অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের পর্যটন এবং আতিথেয়তা খাতকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে নির্মাণ করছে ‘ইডেন বে হোটেল প্রকল্প’। কক্সবাজারের কলাতলীতে অবস্থিত এই ফাইভ স্টার হোটেলটি দেশি ও বিদেশি পর্যটকদের উপহার দেবে বিলাসবহুল অবসর যাপনের সুযোগ। চাইলে আপনিও প্রকল্পটিতে বিনিয়োগ করতে পারেন।
মাত্র ৫ লাখ টাকায় ইডেন বে প্রকল্পের শেয়ার কেনার সুযোগ রয়েছে। প্রতিবছর ১৫ থেকে ২০ শতাংশ মুনাফা আয় করার সম্ভাবনা নিয়ে এই প্রকল্পটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগের একটি বড় সুযোগ। এর সঙ্গে রয়েছে নিবন্ধিত দলিল পাওয়ার নিশ্চয়তা, যা আইনগতভাবে সম্পূর্ণ নিরাপদ।
এই আর্থিক লাভ ছাড়াও মালিকেরা বছরে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর সুযোগ পাবেন তাঁদের নিজস্ব হোটেলে। এ ছাড়া ভাইয়া গ্রুপ সম্পত্তি পুনর্বিক্রয় বা স্থানান্তরের জন্য সহজ সমাধান প্রদান করে।
শিল্প থেকে শুরু করে আবাসন এবং আতিথেয়তার ব্যবসা পর্যন্ত ভাইয়া গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশে অগ্রগতির মশালবাহক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। প্রতিটি নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রুপটি নিজেদেরই ছাড়িয়ে যাচ্ছে। ভাইয়া গ্রুপ বিশ্বাস করে, সমৃদ্ধি শুধু মুনাফার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়—এটি একটি জাতির উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্নপূরণের প্রতিশ্রুতি।
ভাইয়া হাউজিং এবং ভাইয়া হোটেলস অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেডের মতো প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে ভাইয়া গ্রুপের এই উন্নয়নের যাত্রায় অংশ নিন আপনিও, যেখানে স্বপ্ন কেবল তৈরি হয় না, বাস্তবায়িতও হয়।
ভাইয়া গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ইতিহাস বাংলাদেশের সঙ্গে অর্ধশতাব্দী ধরে জড়িত। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এই গ্রুপটিকে প্রয়াত মাকসুদ আলী আজকের অন্যতম সম্মানিত শিল্প পরিবার হিসেবে গড়ে তুলেছেন। দৃঢ় আত্মবিশ্বাস এবং দূরদর্শী মানসিকতা নিয়ে গ্রুপটি দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে নানা খাতে প্রসারিত করেছে। বর্তমানে গ্রুপটির ১৭টি বৃহৎ প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যা দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখছে।