কক্সবাজার শহরের সার্কিট হাউস সড়কে উপড়ে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি। অনেক জায়গায় এমনটা হওয়ায় জেলার প্রায় সাড়ে চার লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ–বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। ২৫ অক্টোবর
কক্সবাজার শহরের সার্কিট হাউস সড়কে উপড়ে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি।  অনেক জায়গায় এমনটা হওয়ায় জেলার প্রায় সাড়ে চার লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ–বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। ২৫ অক্টোবর

প্রায় ৭ লাখ মানুষ বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন, কাল বিকেল নাগাদ স্বাভাবিক হবে

ঘূর্ণিঝড় হামুনের কারণে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামে এখনো পৌনে ৭ লাখ গ্রাহক বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন দ্রুত ঠিক করার নির্দেশ দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা তিনটার মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। সেখানে গ্রাহকদের একটু ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় হামুনের প্রভাবে কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম-১ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পবিস) বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কক্সবাজারে সাড়ে ৪ লাখ ও চট্টগ্রামে ৪ লাখ ১০ হাজার গ্রাহক বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন। ইতিমধ্যে কক্সবাজারে ৫৫ হাজার এবং চট্টগ্রাম-১ পবিসে ১ লাখ ৩০ হাজার সংযোগ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।  

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রায় ৭০০ জন লাইন ক্রু ১৬৩টি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে মাঠে কাজ করছেন। এ ছাড়া নিয়মিত লোকবল ও ঠিকাদারের পাশাপাশি চট্টগ্রাম পিবিএস-২ ও চট্টগ্রাম পিবিএস-৩ থেকে অতিরিক্ত লোকবল ও ঠিকাদারকে কক্সবাজার জেলায় পাঠানো হয়েছে।