প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর বাংলাদেশ। পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় সব গন্তব্য রয়েছে এ দেশে। এখানে পর্যটনশিল্পের বিকাশ ও সেবায় ‘ছুটি’ অন্যতম পরিচিত একটি নাম।
ছুটি রিসোর্ট পূর্বাচল, ছুটি রিসোর্ট গাজীপুর ও ছুটি রিসোর্ট কক্সবাজার ছুটির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান। চায়ের শহর শ্রীমঙ্গলে সালতানাত টি-রিসোর্ট এবং গাজীপুর পুবাইলের অরণ্যবাস ছুটি রিসোর্ট লিমিটেডের নতুন সংযোজন।
দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে ছুটি রিসোর্ট অতিথিসেবায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সেবার পরিধি আরও বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ঢাকার অদূরে পূর্বাচলে তারা নির্মাণ করছে আন্তর্জাতিক মানের নতুন হোটেল ছুটি হারমনি। ঢাকা বিমানবন্দর থেকে মাত্র ৩০ মিনিটের দূরত্বে ১৮০ ফুট এশিয়ান হাইওয়ে হয়ে নতুন ঢাকা পূর্বাচলের প্রাইম লোকেশন রাথুরায় অবস্থিত ছুটি রিসোর্ট পূর্বাচল। সবুজে ঘেরা ৩০ বিঘা জমির ওপর অত্যাধুনিক সব সুবিধাসহ বিলাসবহুল রুম, অন্য সব সুবিধাসহ এই রিসোর্টে নির্মিত হচ্ছে ছুটি হারমনি, যা দেশি-বিদেশি পর্যটকদের চাহিদাপূরণ ও সেবা প্রদানে সক্ষম হবে।
পাশাপাশি এখানে থাকছে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ। বাৎসরিক ১৫-২০ শতাংশ হালাল মুনাফা লাভের সম্ভাবনা। প্রকল্পটিতে বিনিয়োগ করে আপনিও হতে পারেন জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদের মালিক। ছুটি সব সময় প্রকৃতিকে উজ্জ্বল রাখার চেষ্টা করে। প্রায় শতবর্ষী গাছ ও অরণ্যের সমন্বয়ে এক ‘ইকোফ্রেন্ডলি’ পরিবেশ তৈরি হয়েছে এখানে, যা বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইড কমিয়ে শীতল পরিবেশের মেলবন্ধন সৃষ্টি করেছে। এমন প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ইকোফ্রেন্ডলি ট্যুরিজমকে প্রচার ও প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এই অগ্রযাত্রায় আপনিও হতে পারেন স্বপ্নসারথি।
মাত্র ৬ লাখ টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনিও হতে পারেন একটি রিসোর্টের গর্বিত অংশীদার। শেয়ারমালিকেরা ছুটি রিসোর্ট পূর্বাচলে বিনা মূল্যে থাকার সুযোগসহ ৫০-৬৫ শতাংশ ছাড়ে ছুটির অন্যান্য অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে অবকাশ যাপনের সুযোগ পাবেন। শেয়ার অংশীদার মালিকানা সাফ-কবলা রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে বিক্রয় অথবা হস্তান্তরযোগ্য। এই প্রজেক্টে আপনার বিনিয়োগ হবে নিরাপদ ও নিশ্চিন্ত। ছুটি ক্লাবের মেম্বারশিপে ৫০ শতাংশ পর্যন্তসহ আরও অন্যান্য সুবিধা উপভোগ করা যাবে। প্রথম আলো ডটকম আয়োজিত ট্যুরিজম মেলা উপলক্ষে এককালীন মূল্য পরিশোধে থাকছে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্যছাড়। এ ছাড়া সহজ কিস্তির মাধ্যমে রিসোর্টে বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।
একা অথবা বন্ধু-স্বজন নিয়ে এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে সারা বছর ডে-আউট, নাইট-আউট দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ৭০০ থেকে ৮০০ জনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য রয়েছে যথাযথ হলরুমও। এ ছাড়া পারিবারিক আয়োজন, যেমন ডেস্টিনেশন ওয়েডিং, গায়েহলুদ, জন্মদিনের অনুষ্ঠানও এখানে করা যাবে ধুমধাম করে।
বাংলাদেশের পর্যটনশিল্প বিকাশে ২০১২ সাল থেকে ছুটি রিসোর্ট অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। পর্যটনশিল্পের বিকাশ, সারা দেশে বিস্তার এবং রাজস্ব খাতকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি পর্যটনসেবাকে মানুষের কাছে সহজলভ্য করার জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।