পূর্বাচল মেরিন সিটি একটি মডেল স্যাটেলাইট আবাসন প্রকল্প। এই প্রকল্পটি সুবিধাজনক এলাকায় বিভিন্ন আকারের সাশ্রয়ী প্লটের জন্য গ্রাহকদের কাছে সমাদৃত। প্রকল্পটি ডিজাইন করেছেন কিছু পেশাদার নগর-পরিকল্পনাকারী, স্থপতি এবং প্রকৌশলীদের একটি দল। আবাসিক এবং বাণিজ্যিক সব সুবিধা মাথায় রেখে সুকৌশলে এই প্রকল্পটির পরিকল্পনা করা হয়েছে।
পূর্বাচল মেরিন সিটি ধীরে ধীরে মেরিন অফিসারদের পাশাপাশি অন্য সব পেশার মানুষের ক্রমবর্ধমান আবাসন চাহিদা পূরণ করার জন্য প্রস্তুত। বর্তমানে ‘পূর্বাচল মেরিন সিটি’ একটি সফল আবাসন প্রকল্প হিসেবে রূপ নিয়েছে।
পূর্বাচল মেরিন সিটি থেকে বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্তে যাতায়াতের সুবিধা থাকায় প্রতিনিয়ত গ্রাহকের ব্যবসা বা ব্যক্তিগত সমৃদ্ধি বৃদ্ধির সুযোগ প্রসারিত হবে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের অধিকাংশ মেগা প্রকল্প গড়ে উঠেছে পূর্বাচল মেরিন সিটি প্রকল্পের আশপাশে। প্রকল্পটি পূর্বাচল মেগা টাউনের ২১ ও ২২ ও ৩০ নম্বর সেক্টরের ঠিক মাঝামাঝি জায়গায় অবস্থিত।
এই প্রকল্পে পানি, বিদ্যুৎ-সুবিধাসহ এখনই বাড়ি তৈরির উপযোগী রেডি প্লট আছে। প্রকল্পটি লাল ও শক্ত মাটি দ্বারা আচ্ছাদিত বলে পাইলিংয়ের প্রয়োজন নেই। প্রকল্পের পাশেই নয়নাভিরাম জিন্দা ইকো পার্ক। পর্যাপ্ত মসজিদ এবং কবরস্থানের জন্য চিহ্নিত স্থান। থাকছে ২৫, ৩০, ৪০, ৬০ ও ১০০ ফুটের প্রশস্ত সড়ক। রয়েছে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ আন্তর্জাতিক মানসম্মত খেলার মাঠ ও জিমনেসিয়াম। থাকবে নামকরা হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং প্রস্তাবিত আন্তর্জাতিক মানসম্মত মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
লিফট, এস্কেলেটর, ফায়ার ফাইটিং সিস্টেমসহ রয়েছে প্রতিটি ব্লকের জন্য পৃথক গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থার পরিকল্পনা। আরও আছে অত্যাধুনিক সুবিধাসংবলিত মাল্টিস্টোরিজ শপিংমল। লেক, আধুনিক বৈশিষ্ট্যযুক্ত চিলড্রেনস পার্ক, রাউন্ড দ্য ক্লক ফুল প্রুফ সুরক্ষাব্যবস্থা।
একটি আধুনিক আবাসিক এলাকায় যা যা থাকা প্রয়োজন, তার সবই আছে পূর্বাচল মেরিন সিটিতে। আপনার স্বপ্নের ঠিকানা গড়তে আজই যোগাযোগ করুন পূর্বাচল মেরিন সিটি প্রকল্পের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে।