কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে সাতসকালেই ফলের আড়তে বেচাকেনা জমে ওঠে। বর্তমানে এই ফলের আড়তে সবচেয়ে বেশি আসছে বাহারি জাত ও নামের বরই। চাহিদা যেমন, দামও বেশ চড়া। সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে বল সুন্দরী বরই। এরপর রয়েছে নারকেলি বরই। এ ছাড়া আপেল কুল, ভারত সুন্দরী, আঙ্গুরী ও টক বরই রয়েছে। আড়তে জাত ও মানভেদে প্রতি মণ বরই দুই হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। সাম্প্রতি বগুড়া শহরের স্টেশন সড়কে আড়তের বরই বেচাকেনার কয়েকটি ছবি নিয়ে এই গল্প।
কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে সকালেই ফলের আড়তে বেচাকেনা জমে ওঠেদরদাম করে বরই কিনে নিচ্ছেন খুচরা বিক্রেতারাবাহারি জাতের বরই সাজিয়ে রেখেছেন বিক্রেতাআড়তে বরইয়ের হিসাব লিখে রাখছেন এক ব্যবসায়ীকিনে নেওয়া বরই মেপে বস্তায় ঢেলে নিচ্ছেন খুচরা বিক্রেতারাসবচেয়ে বেশি চাহিদা বল সুন্দরী বরইয়ের। এর দামও বেশি। পাইকারিতে প্রায় পাঁচ হাজার টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে এই বরইদৃষ্টিনন্দন ভারত সুন্দরী বরইসাতক্ষীরা অঞ্চল থেকে আনা বল সুন্দরী বরইটসটসে ভারত সুন্দরী বরই। এক মণ বরই পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকায়ক্যারেট ভরা টক বরইনারকেলি বরইয়ের চাহিদা রয়েছে বেশ। দামও বেশ। প্রতি মণ সাড়ে চার হাজার থেকে পাঁচ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে এই বরই