ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদের পানি বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের কড়ইবাড়ি এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদ-সংলগ্ন গ্রামে
ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদের পানি বেড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা সদর উপজেলার কামারজানি ইউনিয়নের কড়ইবাড়ি এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদ-সংলগ্ন গ্রামে

গাইবান্ধায় করতোয়া ও তিস্তার পানি কমছে, ব্রহ্মপুত্রের পানি এখনো বিপৎসীমার ওপরে

গাইবান্ধায় করতোয়া ও তিস্তা নদীর পানি কমেছে। তবে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্য সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধার পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) এমন পরিস্থিতির কথা জানায়।

পাউবো সূত্রে জানা যায়, আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদের পানি বেড়েছে। একই সময়ে করতোয়া ও তিস্তার নদীর পানি কমেছে। তবে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। অন্য সব নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখঘাট পয়েন্টে ৬ সেন্টিমিটার ও ঘাঘট নদের পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার বেড়েছে। একই সময়ে করতোয়ার পানি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার চকরহিমাপুর পয়েন্টে ২০ সেন্টিমিটার ও তিস্তার পানি সুন্দরগঞ্জ উপজেলা–সংলগ্ন কাউনিয়া পয়েন্টে ৫ সেন্টিমিটার হ্রাস পেয়েছে।

গাইবান্ধার পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তবে চরাঞ্চল থেকে পানি নামতে সময় লাগবে। ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ওপরে এবং ঘাঘট, করতোয়া ও তিস্তার পানি বিপৎসীমার অনেক নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।