বগুড়ায় ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে বাধা, ভোটকক্ষে মুঠোফোন রেখে এজেন্টের দায়িত্ব পালন, প্রার্থীর পক্ষে প্রভাব বিস্তারসহ নানা অভিযোগে ২১ জনকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ধুনট উপজেলায় ৬, শেরপুর উপজেলায় ৬ ও নন্দীগ্রাম উপজেলায় ৯ জন।
আজ বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলাকালে বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের আটক করে পুলিশ। ভোট গ্রহণ শেষে আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
নন্দীগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজমগীর হোসেন জানান, উপজেলার বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র থেকে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৯ জনকে আটক করা হয়েছে। শেরপুর থানার ওসি রেজাউল করিম জানান, ভোট গ্রহণ চলাকালে নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করায় বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।
ধুনট থানার ওসি সৈকত হাসান বলেন, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে এলাঙ্গী ইউনিয়নের তারাকান্দি কেন্দ্র থেকে সকাল ১০টার দিকে মোটরসাইকেল প্রতীকের এজেন্ট মিলন হোসেনকে আটক করা হয়।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে ধুনট উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসিফ ইকবালের আনারস প্রতীকের এজেন্ট নয়ন ইসলামের (৫০) ওপর হামলার ঘটনায় ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি টিআইএম নুরুন্নবী তারিকের দুই সমর্থককে গ্রেপ্তার করে ডিবি।