‘১৭ বছর ৬ মাস বাবাকে বাবা বলে ডাকতে পারি না, ছুঁয়ে দেখতে পারি না, এটা আমাদের ভাইবোনদের যে কী কষ্ট, তা বলে বোঝাতে পারব না। আমার বাবাকে কী নৃশংসভাবে হত্যা করে সেপটিক ট্যাংকের মধ্যে লাশ ফেলে রাখা হয়েছিল, তার বিচার হলো। আমরা ন্যায়বিচার পেলাম। এ জন্য মহান আল্লাহ তাআলার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া দুই আসামির ফাঁসি আজ বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে কার্যকর হওয়ার পর এক এক প্রতিক্রিয়ায় তাঁর মেয়ে সেগুফতা তাবাসসুম আহমেদ এসব কথা বলেন।
একই সঙ্গে সব আইনজীবী, পুলিশ কর্মকর্তা এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সেগুফতা তাবাসসুম আহমেদ। তিনি আরও বলেন, ‘বাবাকে তো আর ফিরে পাব না, সবার কাছে তাঁর জন্য দোয়া চাই।’