ভাসু বিহারে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন

>বগুড়ার ঐতিহাসিক ভাসুবিহারে প্রত্নতাত্ত্বিক খননে ৬ষ্ঠ থেকে ৭ম শতাব্দীর বিলুপ্ত সভ্যতার বসতি চিহ্ন, স্থাপত্য কাঠামো ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের অস্তিত্ব মিলেছে। মিলেছে পোড়ামাটির তৈরি গৌতম বুদ্ধের প্রতিকৃতি অঙ্কিত টেরাকোটা, পোড়ামাটির রাজহংসের প্রতিকৃতি অঙ্কিত ফলক এবং অলংকৃত ইট। চীনের পর্যটক হিউয়েন সাঙ ৬৩৯ থেকে ৬৪৫ সালে সম্রাট হর্ষবর্ধনের আমলে ভাসুবিহার ভ্রমণে এসে এখানে ‘পো-সি-পু’ মানে বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে এবং সেখানে ৭০০ বৌদ্ধ ভিক্ষু বা শিক্ষার্থী রয়েছে বলে তাঁর লেখায় উল্লেখ করেন। বর্তমানে ভাসুবিহারে চলছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের উদ্যোগে দুই মাসব্যাপী প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ। ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই খননকাজ চলবে মার্চের শেষ পর্যন্ত। ভাসুবিহারে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ছবি নিয়ে আজকের ছবির গল্প
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার ভাসু বিহারে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন চলছে।
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার ভাসু বিহারে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন চলছে।
খননে বেরিয়ে আসা পোড়া মাটির ফলক ও অলংকৃত ইট।
খননে বেরিয়ে আসা গৌতম বদ্ধের প্রতিকৃতি।
ভাসুবিহারে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজে বেরিয়ে আসা ইট।
৬ষ্ঠ থেকে ৭ম শতাব্দীর বিলুপ্ত সভ্যতার বসতি চিহ্ন, স্থাপত্য কাঠামো ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের অস্তিত্ব মিলেছে।
ভাসুবিহারে চলছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের উদ্যোগে দুই মাসব্যাপী প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ।
প্রত্নতাত্ত্বিক খননে ২৬ ও ২৯ কক্ষ বিশিষ্ট দুটি বিহার, একাধিক মন্দির, ছোট বড় কয়েকটি সমাধি সৌধসহ দশম ও একাদশ শতাব্দীর নানা প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা ও বসতির সন্ধান মিলেছে।
মিলেছে পোড়ামাটির তৈরি ইট।