২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সুহৃদ, শুভাকাঙ্ক্ষী, প্রিয়জনদের নিয়ে এক সুধী সমাবেশের আয়োজন করে প্রথম আলো। গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর হোটেল র্যাডিসন ব্লু মিলনায়তনে ছিল এই আয়োজন। অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী, শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, নারীনেত্রী, শিল্প-সাহিত্যের গুণীজন,পদস্থ সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, আইনবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এসেছিলেন অতিথি হয়ে।
প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার ঢাকার র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনের গ্র্যান্ড বলরুমে আয়োজন করা হয় সুধী সমাবেশের। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত হন এই সুধী সমাবেশে। এসেছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, রাজনীতিক, সরকারি-বেসরকারি বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তা, দেশি-বিদেশি কূটনীতিক, শিক্ষাবিদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ব্যবসায়ী, মানবাধিকারকর্মী এবং শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্টজনেরা।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে এসেছিলেন সালেহউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক আসিফ নজরুল, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, এম সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, শারমিন এস মুরশিদ, শেখ বশিরউদ্দিন ও মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
বিশিষ্টজনদের মধ্যে এসেছিলেন ড. কামাল হোসেন, অধ্যাপক রেহমান সোবহান, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, গীতি আরা সাফিয়া চৌধুরী, অধ্যাপক রওনক জাহান, মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন, অধ্যাপক মনজুর আহমদ, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, বিচারপতি আবদুল মতিন, সংস্কৃতিজন রামেন্দু মজুমদার, মফিদুল হক, অধ্যাপক পারভীন হাসান, রাশেদা কে চৌধূরী, বদিউল আলম মজুমদার, ড. মাহবুব উল্লাহ, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, মোহাম্মদ কায়কোবাদ, অধ্যাপক ম. তামিম, অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক, তোফায়েল আহমেদ, আলী রীয়াজ, শিরীন পারভীন হক, কামাল আহমেদ, মুহাম্মদ নুরুল হুদা, মালেকা বেগম, জুয়েল আইচ, হুমায়ুন কবীর, অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ, অধ্যাপক আমেনা মহসিন, পারভীন মাহমুদ, অধ্যাপক এ কে এম শাহনাওয়াজ, অধ্যাপক এম এম আকাশ, অধ্যাপক সালাহউদ্দিন এম. আমিনুজ্জামান, ফিরদৌস আজিম, শাহীন আনাম, অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী, অধ্যাপক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম, অধ্যাপক মেহতাব খানম, অধ্যাপক মোহিত কামাল, অধ্যাপক বদরুল আলম, অধ্যাপক সৈয়দ আবদুল হামিদ, অধ্যাপক সুফি মোস্তাফিজুর রহমান আবুল খায়ের, মহিউদ্দিন আহমেদ, লুভা নাহিদ চৌধুরী, ইলিরা দেওয়ান, শহীদ কবীর, স্থপতি কাজী খালিদ আশরাফ, সাইফ উল হক, সাইফুল ইসলাম, শামস রহমান, এ বি এম শওকত আলী, সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার, মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন, মোস্তাফিজুল হক, শাহ-ই-আলম, কামরুল আহসান, মোস্তাফিজুর রহমান, ব্রাদার লিও প্যারেরা, জাহেদ উর রহমান, ফিরোজ আহমেদ, চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস প্রমুখ।
রাজনীতিবিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, জহির উদ্দিন স্বপন, রুমিন ফারহানা। এসেছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য আরিফুল ইসলাম আদীব, মনিরা শারমিন, মাহমুদা আলম মিতু, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া ও আকরাম হুসাইন।
কূটনীতিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার, জার্মানির রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রোস্টার, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই, স্পেনের রাষ্ট্রদূত আলভারো ডি সালাস, তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেন, ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ রামাদান, ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি, অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্ডিয়া সিম্পসন, যুক্তরাজ্যের উপহাইকমিশনার জেমস গোল্ডম্যান। এ ছাড়া সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোখলেস উর রহমান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান, বাণিজ্যসচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হাফিজুর রহমান, পিআইবির মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে র্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মাইনুল হাসান, আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের পরিচালক লে. কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী, লে. কর্নেল মো. মুনীম ফেরদৌস, পুলিশ সুপার ইনামুল হক সাগর, পুলিশ সুপার মো. আবু ইউছুফ প্রমুখ।
ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের মধ্যে ছিলেন মাহবুবুর রহমান, মীর নাসির হোসেন, আবদুল আউয়াল মিন্টু, কুতুবউদ্দিন আহমেদ, এ কে আজাদ, কামরান টি রহমান, কাজী জাহেদুল হাসান, জাভেদ আখতার, আশরাফ আহমেদ, মো. ওহিদুজ্জামান, লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, হাফিজুর রহমান, মো. আলমগীর কবির, পারভীন মাহমুদ, মোহাম্মদ এবাদুল করিম, আমিনুল ইসলাম, তানভীর আহমেদ, লিয়াকত আলী খান, মহির খান, জিল্লুল করিম, মোহাম্মদ সাদিউজ্জামান, ফাহিম রহমান, আজহারুল হক, এম রেজাউল হাসান, মন্নুজান নার্গিস, আম্মান আল আজিজ, আমিদ আল আজিজ, প্রীতি চক্রবর্তী, আশীষ কুমার চক্রবর্তী, খোরশেদ আলম, মাশিদ রহমান, বিপ্লব রায় প্রমুখ।
আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থনীতিবিদ মোস্তফা কে মুজেরী, মামুন রশিদ, ফাহমিদা খাতুন, খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, রাশেদ আল তিতুমীর, সেলিম রায়হান প্রমুখ।
ব্যাংক, বিমা ও আর্থিক খাতের ব্যক্তিত্বদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আজিজ আল কায়সার, শওকত আলী চৌধুরী, শরীফ জহির, খাজা শাহরিয়ার, ফারুক মইনউদ্দিন, সেলিম আর এফ হোসেন, সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, আনিস এ খান, আবুল কাশেম মো. শিরিন, আলী রেজা ইফতেখার, মাসরুর আরেফিন, শওকত আলী খান, কামাল কাদির, মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ, আলা আহমেদ, সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, রেজাউল করিম, ফারমান আর চৌধুরী, মাহবুব উর রহমান, তারেক রিয়াজ খান, শামসুল আরেফিন, সৈয়দ মনসুর মোস্তফা, সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলী, মো. আহসান-উজ জামান, এম জামাল উদ্দীন, শেখ মোহাম্মদ মারুফ, রিজওয়ান দাউদ সামস, নাজিম এ চৌধুরী প্রমুখ।
সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, আজকের পত্রিকার সম্পাদক গোলাম রহমান, যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম, নিউএজ–এর প্রকাশক এ এস এম শহীদুল্লাহ খান বাদল, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া, দেশ রূপান্তর সম্পাদক মোস্তফা মামুন ও ডেইলি স্টারের যুগ্ম সম্পাদক আশা মেহরীন আমিন ।
শিল্পী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের মধ্যে এসেছিলেন ফেরদৌসী রহমান, ফেরদৌসী মজুমদার, দিলারা জামান, মামুনুর রশীদ, আলমগীর, রুনা লায়লা ও সারা যাকের। আরও ছিলেন নাশিদ কামাল, অদিতি মহসিন, ত্রপা মজুমদার, আপন আহসান, ইরেশ যাকের, আসিফ ইকবাল, নুসরাত ইমরোজ তিশা, আফরান নিশো, দিলশাদ নাহার কনা, আশফাক নিপুন, এলিটা করিম, শাহরিয়ার শাকিল, তাসনিয়া ফারিণ, প্রীতম হাসান, আদিল হোসেন নোবেল প্রমুখ।
ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ও ক্রীড়া সংগঠকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বশীর আহমেদ, তাবিথ আউয়াল, নাজমূল আবেদীন, আশরাফউদ্দিন আহমেদ চুন্নু, কায়সার হামিদ, কামরুন নাহার ডানা। অনুষ্ঠানে সাফজয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের সদস্যদের মধ্যে ছিলেন সাবিনা খাতুন, ঋতুপর্ণা চাকমা, রুপনা চাকমা, মারিয়া মান্দা, মনিকা চাকমা।