ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল ১৯ অক্টোবর এ আদেশ দেন। প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শামীম আল মামুন।
মামলায় গ্রাহক মুহম্মদ আলমগীর অভিযোগ করেন, ইভ্যালিতে ২৮ লাখ টাকা পণ্য ক্রয়ের ক্রয়াদেশ দিয়েছিলেন তিনি। তবে পণ্য না দিয়ে রাসেল ও শামীমা তাঁকে ঘোরাতে থাকেন।
ডিজিটাল প্রতারণার অভিযোগে গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর রাজধানীর বাড্ডা থানায় ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে আসামি করে মামলা করেন মুহাম্মদ আলমগীর হোছাইন নামের প্রতিষ্ঠানটির এক গ্রাহক। মামলা তদন্ত করে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
শামীম আল মামুন বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নেওয়ার বিষয় শুনানির দিন ধার্য ছিল ১৯ অক্টোবর। সেদিন কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয় রাসেলকে। তবে জামিনে থাকা শামীমা আদালতে হাজির হননি। তাঁর পক্ষে সময় আবেদন করা হয়। আদালত আবেদন নাকচ করে তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
মামলায় গ্রাহক মুহম্মদ আলমগীর অভিযোগ করেন, ইভ্যালিতে ২৮ লাখ টাকা পণ্য ক্রয়ের ক্রয়াদেশ দিয়েছিলেন তিনি। তবে পণ্য না দিয়ে রাসেল ও শামীমা তাঁকে ঘোরাতে থাকেন।
রাসেল গত বছরের ২১ সেপ্টেম্বর থেকে কারাগারে। শামীমাও কারাগারে ছিলেন। তবে গত ৬ এপ্রিল জামিনে বের হন তিনি।