রাজধানীতে ৩ লাখ বর্গফুট এলাকায় বৈশাখী আলপনা

ঐতিহ্যবাহী আলপনা চিত্রের মাধ্যমে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাল এশিয়াটিক এশিয়াটিক এক্সপেরিয়েন্সিয়াল লিমিটেড (ইএক্সপি)। ‘বার্জার আলপনায় বৈশাখ ১৪২৬’ শীর্ষক দেশের বৃহত্তম এ আলপনা উৎসব শনিবার রাত ১১টায় রাজধানীসহ দেশের পাঁচটি শহরে শুরু হয়ে চলেছে রোববার পর্যন্ত। আলপনা আঁকা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলাম ও সাংসদ আসাদুজ্জামান নূর। ছবি: সংগৃহীত
ঐতিহ্যবাহী আলপনা চিত্রের মাধ্যমে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাল এশিয়াটিক এশিয়াটিক এক্সপেরিয়েন্সিয়াল লিমিটেড (ইএক্সপি)। ‘বার্জার আলপনায় বৈশাখ ১৪২৬’ শীর্ষক দেশের বৃহত্তম এ আলপনা উৎসব শনিবার রাত ১১টায় রাজধানীসহ দেশের পাঁচটি শহরে শুরু হয়ে চলেছে রোববার পর্যন্ত। আলপনা আঁকা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ঢাকা উত্তর সিটি মেয়র আতিকুল ইসলাম ও সাংসদ আসাদুজ্জামান নূর। ছবি: সংগৃহীত

ঐতিহ্যবাহী আলপনা চিত্রের মাধ্যমে বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাল এশিয়াটিক এক্সপেরিয়েন্সিয়াল লিমিটেড (ইএক্সপি)। ‘বার্জার আলপনায় বৈশাখ ১৪২৬’ শীর্ষক দেশের বৃহত্তম এ আলপনা উৎসব গতকাল শনিবার রাত ১১টায় রাজধানীসহ দেশের পাঁচটি শহরে শুরু হয়ে চলেছে আজ পর্যন্ত। এবারের আলপনা উৎসবে শুধু ঢাকাতেই ৩ লাখ বর্গফুট পরিসরে আলপনা আঁকা হয়েছে।

বিগত বছরের মতো এবারও রাজধানীসহ দেশের পাঁচটি শহরে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পুরোটা রাঙিয়ে দেওয়া হয় বৈশাখী রঙে। দেশের বৃহত্তম এ আলপনা আঁকার কার্যক্রম পরিচালনা করেন শিল্পী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান। তাঁর তত্ত্বাবধানে আলপনা আঁকায় অংশ নেন ৪০০ শিল্পীসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ। এ ছাড়া চট্টগ্রামের ডিসি হিল, বগুড়ার নবাব বাড়ি রোড, সিলেটের কিন ব্রিজ ও খুলনার শিববাড়ি মোড় এলাকায় আলপনা আঁকা কার্যক্রমে অংশ নেন আরও ৪০০ শিল্পী। রাজধানীর বাইরে বাকি চার শহরের প্রতিটিতে আঁকা হয় ৪০ থেকে ৬০ হাজার বর্গফুট পরিসরের আলপনা।

বিগত বছরের মতো এবারও রাজধানীসহ দেশের পাঁচটি শহরে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পুরোটা রাঙিয়ে দেওয়া হয় বৈশাখী রঙে। এবারের আলপনা উৎসবে শুধু ঢাকাতেই ৩ লাখ বর্গফুট পরিসরে আলপনা আঁকা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখে সব স্তরের মানুষকে সম্পৃক্ত করতেই সপ্তমবারের মতো এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। এবারের আয়োজনের মূল পৃষ্ঠপোষক ছিল বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড। শনিবার সবার জন্য উন্মুক্ত এ উৎসবের উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম ও সাংসদ আসাদুজ্জামান নূর। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিল্পী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী, এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটির ভাইস চেয়ারপারসন সারা যাকের, বার্জার পেইন্টসের সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক মহসিন হাবিব চৌধুরী, বিপণন মহাব্যবস্থাপক এ কে এম সাদেক নেওয়াজ ও ইএক্সপি মার্কেটিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইরেশ যাকের।