কী দিয়ে হচ্ছে আইস ললি ও জুস?

>র‍্যাব-১০ ও বিএসটিআইয়ের একটি দল আজ বুধবার নারায়ণগঞ্জের দুটি কারখানায় অভিযান চালিয়েছে। র‍্যাবের নির্বাহী হাকিম সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে ফতুল্লার দেলপাড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কারখানা দুটির মধ্যে একটি প্রাইম ন্যাচারাল ফুড লিমিটেডের, এখানে শুধু ক্ষতিকারক রং ও রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে তৈরি হয় ‘জুস’, ‘আইস ললি’সহ বিভিন্ন শিশুখাদ্য। অন্যটি ‘ইয়থ ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড’ নামের আয়ুর্বেদিক ওষুধের কারখানা। এই কারখানায় যথাযথ নিয়মে ওষুধ তৈরি, সংরক্ষণ ও বাজারজাত না হওয়ার প্রমাণ পেয়েছে র‍্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। পণ্যগুলো জব্দ করে প্রাইম ন্যাচারাল ফুডকে ৩ লাখ এবং ইয়থ ল্যাবরেটরিজকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ভ্রাম্যমাণ আদালত জানিয়েছেন, এই ‘আইস ললি’ ও জুসে ফলের কোনো পাল্প দেওয়া হয় না।
ভ্রাম্যমাণ আদালত জানিয়েছেন, এই ‘আইস ললি’ ও জুসে ফলের কোনো পাল্প দেওয়া হয় না।
বাজারজাত করার জন্য তৈরি রং দেওয়া ‘জুস’।
এই রঙিন পানি ভরা হয় জুসের বোতলে।
এই মটরদানাগুলো রঙে ভেজানো হবে।
এই সবুজ রঙেই ডোবানো হয় মটর।
বাজারজাত করার জন্য তৈরি সবুজ মটরভাজা।
ইয়থ ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডে নির্ধারিত তাপমাত্রায় ওষুধ সংরক্ষণ করা হয় না।
ওষুধে মেশানো হয় এই রং ও স্যাকারিন।
যত্রতত্র সংরক্ষণ করা হয় এসব ক্যাপসুল।