গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারি ও রেস্তোরাঁ। গত পয়লা জুলাই রাতে জঙ্গি হামলায় ১৭ জন বিদেশিসহ নিহত হন মোট ২২ জন। তাঁদের মধ্যে দুজন পুলিশ কর্মকর্তা। জঙ্গিদের গুলি ও বোমায় আহত হন পুলিশের অনেকে। পরদিন অর্থাৎ ২ জুলাই সকালে সেনা কমান্ডোদের উদ্ধার অভিযানে পাঁচ জঙ্গি ও রেস্তোরাঁর একজন পাচক নিহত হন। এই অভিযানের মধ্য দিয়ে শেষ হয় শ্বাসরুদ্ধকর জিম্মি দশা। রেস্তোরাঁর আটক আরেক কর্মী জাকির হোসেন শাওন পরে হাসপাতালে মারা যান।
জঙ্গি হামলা ও সেনা কমান্ডোদের উদ্ধার অভিযানে তছনছ হয়ে যায় গুলশানের এই অভিজাত রেস্তোরাঁ। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় রেস্তোরাঁটি। এখনো এটি পুলিশের জিম্মায়। ভেতরে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয় না।
ছবিতে জঙ্গি হামলার আগের হলি আর্টিজান, হামলা-সেনা কমান্ডোদের উদ্ধার অভিযানের টুকরো দৃশ্য এবং বর্তমান অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে।
জঙ্গি হামলার আগের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ। সবুজঘেরা রেস্তোরাঁর সৌন্দর্য আকর্ষণ করত সবাইকেই। ছবি: সংগৃহীত
জঙ্গি হামলার আগে হলি আর্টিজান বেকারির ভেতরের চিত্র। ছবি: সংগৃহীত
জঙ্গি হামলার পরের দিন ২ জুলাই সকালের ছবি। তখন রেস্তোরাঁর ভেতরে সেনা কমান্ডোদের উদ্ধার অভিযান চলছে। ছবিটি দূতাবাস সড়ক থেকে তোলা। ছবি: জাহিদুল করিম
সেনা কমান্ডোদের উদ্ধার অভিযান চলছে। ছবিটি ২ জুলাই সকালে তোলা। ছবি: সংগৃহীত
সেনা কমান্ডোদের উদ্ধার অভিযান চলছে। ছবি: সংগৃহীত
এখনো ধ্বংসযজ্ঞের ছাপ হলি আর্টিজান জুড়ে। বেকারির ভেতরে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয় না। ছবিটি লেকের পাড় থেকে ৮ অক্টোবর দুপুরে তোলা। ছবি: আবদুস সালাম
তছনছ হয়ে গেছে সবকিছু। ছবি: আবদুস সালাম
ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে ফুল দেখে চমকে উঠতে হয়। ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে বিদেশি কূটনীতিকদের রেখে যাওয়া ফুল। ছবিটি ৮ অক্টোবর দুপুরে তোলা। ছবি: আবদুস সালাম
হামলার সময় হয়তো এই টেবিলে খাওয়া-দাওয়া চলছিল। পড়ে আছে ব্যবহার করা টিস্যু, ভাঙা গ্লাস। ছবিটি ৮ অক্টোবর দুপুরে তোলা। ছবি: আবদুস সালাম
রেস্তোরাঁর সামনের অংশে আলাদা বসার জায়গা ছিল। ভেঙেচুরে পড়ে আছে সেসব। ছবিটি ৮ অক্টোবর দুপুরে তোলা। ছবি: আবদুস সালাম
ধ্বংসযজ্ঞের সাক্ষী রেস্তোরাঁর সামনের একাংশ। ছবিটি ৮ অক্টোবর দুপুরে তোলা। ছবি: আবদুস সালাম
হলি আর্টিজান বেকারির একাংশ। ছবিটি ৮ অক্টোবর দুপুরে তোলা। ছবি: আবদুস সালাম