সেতুর অনন্য কারিগর

>

জাহিদুল ইসলামের বয়স এখন ৫২। সেই ১২ বছর বয়স থেকে সেতু নির্মাণ করেন জাহিদুল। তিনি এখন বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার সুজাবাদ বালাপাড়া-ভান্ডারপাইকা গ্রামে ১৯৭তম (ডায়েরিতে লিখে রাখা তথ্য অনুযায়ী) সেতু তৈরি করছেন। স্থানীয় গ্রামবাসী জাহিদুলের সঙ্গে যোগাযোগ করে স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে করতোয়া নদীর ওপর বাঁশের সেতু নির্মাণের প্রস্তাব দেন। তাঁদের ডাকে সাড়া দিয়ে সেতু নির্মাণে লেগে যান জাহিদুল। এর আগে গাবতলী উপজেলায় তৈরি করেন ১৯৬তম সেতু। দুই সেতুর কিছু ছবি নিয়ে এই গল্প।

বগুড়ার গাবতলী উপজেলার টিওরপাড়া-সরধনকুটি গ্রামের গজারিয়া খালের ওপর নিজ হাতে গড়া সেতুর সামনে জাহিদুল ইসলাম
বগুড়ার গাবতলী উপজেলার টিওরপাড়া-সরধনকুটি গ্রামের গজারিয়া খালের ওপর নিজ হাতে গড়া সেতুর সামনে জাহিদুল ইসলাম
বগুড়ার শাজাহানপুরে সুজাবাদ বালাপাড়া-ভান্ডারপাইক করতোয়া নদীর ১৯৭তম সেতু তৈরির কাজে ব্যস্ত জাহিদুল।
স্থানীয় লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে সেতু তৈরি করছেন জাহিদুল
বাঁশের সেতু নির্মাণে স্থানীয় লোকজনের সহযোগিতা
সেতু নির্মাণের সময় বাঁশের ওপর দিয়ে হেঁটে পরীক্ষা করছেন জাহিদুল
বাঁশের সেতু নির্মাণে অনেক ঝুঁকিও নিতে হয়
গজারিয়া খালের ওপর জাহিদুলের হাতে নির্মিত ১৯৬তম বাঁশের সেতু নির্মাণের জন্য বাঁশ কাটছেন
কাজে ব্যস্ত জাহিদুল
জাহিদুলের গড়া সেতুতে চলছে পারাপার