শহরের বাইরে: শরতের পদ্মা

>বর্ষায় পদ্মার রূপ ভয়ংকর হলেও শরতের পদ্মা স্নিগ্ধ ও শান্ত। ভরা পদ্মার জলপ্রবাহ কমে গিয়ে জেগে ওঠে সবুজ চর। প্রতিটি চরেই ফুটতে থাকে কাশফুল। ক্রমেই সবুজ চর হয়ে ওঠে সাদা। পদ্মার জলজীবনে যোগ হয় সাদা কাশফুলের অপার্থিব সৌন্দর্য। রাজশাহী শহরের পাশ দিয়ে বয়ে চলা পদ্মার এই রূপ দেখতে যেতে পারেন পরিবার ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে। চাইলে ঘণ্টাচুক্তিতে নৌকা ভাড়া নিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারেন শরতের শান্ত পদ্মার বুকে। ছবি: শহীদুল ইসলাম
পদ্মার চরে জেগেছে কাশের বন।
পদ্মার চরে জেগেছে কাশের বন।
শরৎকালে পদ্মার ভয়ংকর রূপ শান্ত ও স্থির থাকে।
পড়ন্ত বিকেলে নৌকা ভ্রমণ।
শরতের পদ্মা নৌকা ভ্রমণের জন্য আদর্শ সময়।
পরিবার এবং বন্ধুবান্ধব নিয়ে নৌকায় ঘুরে বেড়ানো যায় কাশ ফুল দেখতে দেখতে।
পড়ন্ত বিকেলের শান্ত পদ্মা।
শরতের পদ্মায় জলযাপন।
ক্ষণিক বিশ্রাম।
আড্ডা।
প্রস্তুতি।
জেলে, কাশফুল এবং শরতের পদ্মা।
“আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ...”
“এসো গো শারদলক্ষ্মী তোমার শুভ্র মেঘের রথে...”
“এক ধারে কাশবন ফুলে ফুলে সাদা...”
“এসেছে শরৎ হিমের পরশ লেগেছে হাওয়ার পরে...”
“শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি...”
“প্রণতি গ্রহণ কর পৃথিবী।”