চলছে ক্ষণগণনা, আসছে মুজিব শতবর্ষ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিব শতবর্ষ নিয়ে শুরু হয়েছে নানা আয়োজন। এটি সার্থক হবে কেবল বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শনকে সার্বিকভাবে জানার মাধ্যমে। এ জন্য পড়তে হবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রকাশিত বিভিন্ন ধরনের বই। অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’-এ এই সুযোগ করে দিয়েছে সবার জন্য।
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, বিশেষ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রেক্ষাপট তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে স্মরণীয় করতে মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
পড়ার কোনো বিকল্প নেই। পড়ার মাধ্যমেই আমাদের নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর জীবন, দর্শন, স্বপ্ন ও আদর্শ জানতে হবে। এই দারুণ সুযোগ করে দিয়েছে অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড।
জাতির জনকের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ভালোবাসা থেকে গড়ে তোলা হয়েছে বঙ্গবন্ধু কর্নার। অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ষষ্ঠ তলায় চেয়ারম্যানের ফ্লোরের প্রবেশমুখে স্থাপিত হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ইন্টেরিয়র ডিজাইনে নির্মিত বঙ্গবন্ধু কর্নার। যেখানে শোভা পাচ্ছে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির ব্রোঞ্জের একটি আবক্ষ ভাস্কর্য। থরে থরে সাজানো রয়েছে বঙ্গবন্ধুর নিজের লেখা এবং তাঁকে নিয়ে লেখা বিখ্যাত লেখকদের বই। আছে বক্তৃতার সিডি, অ্যালমাবসহ অনেক কিছু।
তরুণ প্রজন্মকে মুজিব শতবর্ষে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে অগ্রণী ব্যাংকের ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’-এ বেড়িয়ে যেতে। কারণ হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগিয়ে তোলার অনুপম প্রয়াস ‘মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপন এবং এর তাৎপর্য’ বুঝতে বেশ খানিকটা সহায়তা করবে এটি। এখানকার বইগুলো পড়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ও আদর্শ ভালোভাবে জানার সুযোগ পাওয়া যাবে।