ভালোর সাথে আলোর পথে থাকবে প্রথম আলো। এ আলো উন্নতির, এ আলো স্বপ্নের, এ আলো আশার। প্রথম আলোর ২০তম বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে পাঠক ও দেশের সুধী সমাজকে এ প্রত্যয়ের কথা জানালেন সম্পাদক।
শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পাঠক, বন্ধু, শুভানুধ্যায়ী ও সহযোগীদের নিয়ে উৎসবমুখর এক প্রীতিসমাবেশের আয়োজন করে প্রথম আলো। সেই সমাবেশে নতুন স্বপ্ন ও আশার কথা উচ্চারণের পাশাপাশি বলা হয়, প্রথম আলো তার মূল আদর্শ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, অসাম্প্রদায়িকতা ও আপসহীনতা অব্যাহত রাখবে।
দেশের সবচেয়ে বড় সংবাদপত্রের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এ অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বিনিময়, আড্ডা, সান্ধ্য আপ্যায়ন ছিল আন্তরিকতায় পূর্ণ। অতিথিরা মনোরম পরিবেশে কাটিয়েছেন কয়েক ঘণ্টা। পরিপাটি আয়োজনে তাঁরা নিজেদের মধ্যে কথা বলেছেন। আর শুনেছেন প্রথম আলোর সম্পাদক, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক এবং দেশের কিছু উদ্যমী মানুষের কথা। এসেছিলেন দেশের শীর্ষস্থানীয় বুদ্ধিজীবী, কূটনীতিক, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, সমাজকর্মী, মানবাধিকারকর্মী, ব্যবসায়ী, শিল্পী, খেলোয়াড়, সংগঠকসহ প্রথম আলোর বন্ধুরা।
হোটেলটির করিডর পেরিয়ে কাচের দরজা ঠেলে এগোলেই পুলপাড়। পুলপাড়ের সামনের রাস্তায় ছিল লালগালিচা। লালগালিচা ধরে এগোলে ওয়েসিস লন। ওয়েসিসে নামতে সবার জন্য ছিল চমক। কুয়াশার ওপর ভেসে উঠছিল প্রথম আলো লেখা। একজন বললেন, ‘এটি ফগ স্ক্রিন’। কৃত্রিম এই কুয়াশার পর্দা অনেককে কৌতূহলী করে তোলে। অতিথিদের এই পর্দার সামনে ছবি তুলতে দেখা যায়।
আমন্ত্রণপত্রে সন্ধ্যা ছয়টায় অতিথিদের উপস্থিত হওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু অতিথিরা আসতে শুরু করেন বিকেল পাঁচটার পর থেকেই। অনেকে প্রথম আলোকে শুভেচ্ছা জানাতে ফুলের তোড়া সঙ্গে আনেন। অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরও অনেকে সভাস্থলে ছিলেন।
ওয়েসিসের সবুজ চত্বরে তৈরি মঞ্চে ছিল সাদার আধিক্য। ছিল একটি সাদা রঙের গাছ। এই মঞ্চে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান পত্রিকাটির অতীত, ভবিষ্যৎ ও বর্তমান নিয়ে বক্তব্য দেন।
সন্ধ্যা সোয়া সাতটার পর অনুষ্ঠানের সূচনা করেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে এক অনন্য জায়গা দখল করে আছে প্রথম আলো। বস্তুনিষ্ঠ ও সাহসী সাংবাদিকতার কারণে প্রথম আলো ব্যবসায়িকভাবে সফল ও দেশের শ্রেষ্ঠ পত্রিকা হতে পেরেছে।
এরপর প্রখ্যাত গীতিকার সলিল চৌধুরীর ‘ও আলোর পথযাত্রী, এ যে রাত্রী, এখানে থেমো না’ গানটি গেয়ে শোনান শিল্পী তাহসান ও আরমিন মুসা। তারপর প্রথম আলো যে আলোর সন্ধান করে, তারই একটি উদাহরণ সবার সামনে তুলে ধরা হয়। দেখানো হয় রাজশাহীর চরখিদিরপুরে গড়ে ওঠা আলোর পাঠশালার ওপর রেদোয়ান রনির তৈরি প্রামাণ্য চিত্র।
প্রমত্তা পদ্মা পাড়ি দিয়ে প্রতিদিন জীবন বাজি রেখে চরের মানুষকে যাঁরা জ্ঞানের আলো বিতরণ করেন, মঞ্চে ডাকা হয় সেই পাঁচ শিক্ষককে। রেজিনা খাতুন, নাসরিন খাতুন, মিঠুন আলী সরদার, রিপন আলী ও মামুন রনিকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
মঞ্চটি ছিল সাদা। সেই মঞ্চ আরও সাদা মনে হয় যখন কালো পোশাকে মঞ্চে হাজির হন অভিনেতা ও আবৃত্তিকার আফজাল হোসেন। কবি নির্মলেন্দু গুণের ‘বিশ্বাসের আগুন’ কবিতা আবৃত্তি করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান বলেন, শুধু পত্রিকা প্রকাশ করেই দায়িত্ব শেষ করেনি প্রতিষ্ঠানটি; প্রতিষ্ঠার পর থেকে যা কিছু ভালো তার সঙ্গে ছিল প্রথম আলো। ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ভালোর সাথে আলোর পথে থাকার শপথ নিয়েছে প্রথম আলো।
বক্তব্যের ফাঁকে মতিউর রহমান উপস্থিত সবাইকে অনম বিশ্বাস পরিচালিত আলোর পথযাত্রীর ওপর নির্মিত একটি ভিডিওচিত্র দেখার আমন্ত্রণ জানান। ভিডিও শেষে তিনি আলোর এই পথযাত্রীদের মঞ্চে ডেকে নেন। মঞ্চে আসেন তাসমিনা আকতার, নূর মোহাম্মদ, আবদুল্লাহ, আনোয়ার হোসেন, শামীমা আকতার ও আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী।
এই আলোর পথযাত্রীদের পক্ষে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের হয়ে প্রথম স্বর্ণপদক বিজয়ী আহমেদ জাওয়াদ তাঁর অনুভূতি প্রকাশ করেন। জাওয়াদ বলেন, ‘বাংলাদেশে গণিত অলিম্পিয়াডের শুরু থেকে পাশে থাকায় প্রথম আলোকে ধন্যবাদ। ২০ বছর ধরে শিশু, কিশোর, তরুণদের এগিয়ে যেতে যে প্রেরণা প্রথম আলো দিয়েছে, ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে তা অব্যাহত থাকবে—এই কামনা করি।’
সমাপনী বক্তব্যে মতিউর রহমান বলেন, ‘সব ক্ষেত্রে, সব সময় আমরা বাংলাদেশের জয় দেখতে চাই। নতুন প্রজন্ম বাংলাদেশের জন্য আরও নতুন নতুন জয় নিয়ে আসবে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে অনেকটা এগিয়েছে। তবে প্রকৃত গণতন্ত্র, সুশাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের প্রশ্নে এখনো সমস্যা রয়েছে। মধ্যম আয়ের দেশ হতে হলে এগুলো নিশ্চিত করা জরুরি।’
দেশের সংবাদপত্র বা প্রচারমাধ্যমকে চাপের মধ্যে থাকতে হয় উল্লেখ করে মতিউর রহমান বলেন, সব বাধাবিপত্তি ও চাপ সত্ত্বেও প্রথম আলো গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, অসাম্প্রদায়িকতা ও আপসহীনতা অব্যাহত রাখবে। প্রথম আলো মুক্ত ও স্বাধীন সাংবাদিকতা করতে চায়। তিনি তাঁর বক্তব্যে প্রথম আলো ট্রাস্টের মাধ্যমে পরিচালিত মানবিক ও সামাজিক কাজগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরেন। সংবাদপত্র প্রকাশের বাইরে প্রথম আলো সমাজ পরিবর্তনে যেসব ভূমিকা রেখে চলেছে, সেগুলোও তুলে ধরেন তিনি।
প্রথম আলোর ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বসেছিল সুধীজনদের মিলনমেলা। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট নাগরিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ, আনিস উদ দৌলা, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদা, বর্তমান নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার, এম হাফিজউদ্দিন খান, রোকিয়া আফজাল রহমান, গীতিআরা সাফিয়া চৌধুরী, রাশেদা কে চৌধূরী, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, আলী ইমাম মজুমদার, শামসুজ্জামান খান, কাজী রফিকুল আলম, হামিদা হোসেন, ইনাম আহমদ চৌধুরী, সৈয়দ আবুল মকসুদ, বদিউল আলম মজুমদার, আবুল খায়ের, মেজর জেনারেল (অব.) আ ন ম মুনীরুজ্জামান ও ইশফাক ইলাহী চৌধুরী, ফারুক সোবহান, মহিউদ্দীন আহমেদ, আনোয়ারুল আলম ও এফ এইচ শামীম আহমেদ, মহিউদ্দিন আহমদ, শাহীন আনাম, শ্রীমতী সাহা, জাহেদা ইস্পাহানি, সারা হোসেন, খায়রুল ইসলাম, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, রেজাউর রহমান, তানজীব উল আলম, আসিফ সালেহ প্রমুখ।
বিদেশি কূটনীতিক
ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি আন বোখদা, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত শার্লোটা স্লাইটার, ইতালির রাষ্ট্রদূত মারিও পালমা, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিসেল ব্লিকেন, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি পিটারসন, মালদ্বীপের হাইকমিশনার শান শাকির, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী মিয়া সেপ্পো ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, জাপান, ভিয়েতনামের কূটনীতিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
সরকারি কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
রাজউকের চেয়ারম্যান আবদুর রহমান, র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ, ডিএমপির কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া, এনটিএমসির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল আহসান, পিবিআইয়ের ডিআইজি বনজ কুমার মজুমদার, এসবির ডিআইজি মাহবুব হোসেন, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়, অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) আবদুল বাতেন, সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি আবদুল কাহার আকন্দ, সিআইডির বিশেষ সুপার মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম, র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক মুফতি মাহমুদ খান, আইএসপিআরের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আলমগীর কবির, ডিএমপির গণমাধ্যম বিভাগের উপকমিশনার মাসুদুর রহমান, গোয়েন্দা বিভাগের উপকমিশনার মীর মোদ্দাছছের হোসেন, ট্রাফিক পশ্চিম বিভাগের উপকমিশনার লিটন কুমার সাহা। এ ছাড়া পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক এম এনামুল হক ও এ কে এম শহীদুল হক উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষাবিদ
অধ্যাপক সাখাওয়াত আলী খান, অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক, অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, অধ্যাপক মালেকা বেগম, অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ, অধ্যাপক জেবা ইসলাম সেরাজ, অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার, অধ্যাপক ভীষ্মদেব চৌধুরী, সৈয়দ আজিজুল হক ও মাহবুব মজুমদার।
অর্থনীতিবিদ
বিআইডিএসের গবেষণা পরিচালক বিনায়ক সেন, এম এম আকাশ, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন ও গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, আর এম দেবনাথ, পিডব্লিউসি বাংলাদেশের ম্যানেজিং পার্টনার মামুন রশীদ।
ব্যবসায়ী
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাইকেল ফোলি, রবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম, মোহাম্মদী গ্রুপের চেয়ারম্যান রুবানা হক, কাজী ফার্মস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান, রিহ্যাবের সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি তানভিরুল হক প্রবাল, বিজিএমইএর পরিচালক মো. সাইফুদ্দিন ও মনির হোসেন, বিকেএমইএর সাবেক সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, সিটি গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক শোয়েব মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন।
ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও শেয়ারবাজার
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী নাসের এজাজ বিজয়,এইচএসবিসি বাংলাদেশের উপপ্রধান নির্বাহী মাহবুব উর রহমান, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের এমডি গোলাম ফারুক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এমডি মামুন উর রশিদ, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এমডি মশিহুর রহমান, কৃষি ব্যাংকের এমডি আলী হোসেন প্রধানিয়া, জনতা ব্যাংকের এমডি আবদুছ ছালাম আজাদ, অগ্রণী ব্যাংকের এমডি শামস উল ইসলাম, এনআরবি ব্যাংকের এমডি মেহমুদ হোসেন, প্রাইম ব্যাংকের এমডি রাহেল আহমেদ, এনসিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান নুরুন নেওয়াজ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের এমডি রেজাউল করিম, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের এমডি শহিদুল ইসলাম, আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসির এমডি মমিনুল ইসলাম, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলী, এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের এমডি সৈয়দ হাবিব হাসনাত, ন্যাশনাল ব্যাংকের অতিরিক্ত এমডি এস এম বুলবুল, গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্সের এমডি মনিরুল আলম ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক পরিচালক শাকিল রিজভী।
উপাচার্য
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কনক কান্তি বড়ুয়া, সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটির উপাচার্য পারভীন হাসান, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আতিকুল ইসলাম, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির উপাচার্য আবদুল মান্নান চৌধুরী, আশা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডালেম চন্দ্র বর্মণ, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য মেশকাত উদ্দীন, প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটির উপাচার্য আবদুল হান্নান চৌধুরী, নর্দান ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ মো. আবদুল্লাহ ও উপাচার্য আনোয়ার হোসেন, কলেজ অব অ্যাভিয়েশনের চেয়ারম্যান সুমন সরকার, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পরিচালক লুৎফর রহমান, আইইউবিএটির উপাচার্য আবদুর রব, ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তোফায়েল আহমেদ এবং শান্ত–মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মফিজুর রহমান।
সংস্কৃতি অঙ্গন
অভিনয়শিল্পী সৈয়দ হাসান ইমাম, শিল্পী রফিকুন নবী, শিল্পী মনিরুল ইসলাম, শহীদ কবির, আবদুল মান্নান, তৈয়বা বেগম, মাহবুবুর রহমান, জাহিদ মুস্তফা, আহমেদ নাজির, জহির উদ্দিন, সব্যসাচী হাজরা, জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ, অভিনয়শিল্পী লায়লা হাসান, সারাহ বেগম কবরী, দিলারা জামান, তারিক আনাম খান, নিমা রহমান, সুবর্ণা মুস্তাফা, শাবনূর, জয়া আহসান, মেহজাবীন, রেদওয়ান রনি, চিত্রনায়ক সায়মন সাদিক, বদরুল আনাম সৌদ, শারমিন লাকি, জান্নাতুল পিয়া, নিরব, শবনম ফারিয়া, স্বাগতা, মাজনুন মিজান, বন্যা মির্জা, পূজা চেরি, কামার আহমাদ সাইমন, অনিমেষ আইচ, ভাবনা, মিথিলা, পিয়া বিপাশা প্রমুখ।
রূপসজ্জা বিশেষজ্ঞ কানিজ আলমাস খান, ফারজানা মুন্নী, সংগীতশিল্পী খুরশীদ আলম, রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, সাদিয়া আফরিন মল্লিক, ফকির আলমগীর, তপন চৌধুরী, কুমার বিশ্বজিৎ, ফাহমিদা নবী, লুভা নাহিদ চৌধুরী, অদিতি মহসিন, এসডি রুবেল, গীতিকার আসিফ ইকবাল, সংগীত পরিচালক শওকত আলী, শফি মণ্ডল, প্রিয়াঙ্কা গোপ, সুমি, কোনাল, অরূপ রাহী, প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম, সৈয়দ জাকির হোসাইন, লেখক আনোয়ারা সৈয়দ হক, ফরিদ কবির, তারিক সুজাত, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ, আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আহকাম উল্লাহ।
ক্রীড়াবিদ, সংগঠক
জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খান, জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার খন্দকার রকিবুল ইসলাম, শেখ মোহাম্মদ আসলাম, কায়সার হামিদ, ক্রীড়াবিদ বশীর আহমেদ, ক্রিকেট সংগঠক রাইসউদ্দিন আহমেদ, ক্রীড়া সাংবাদিক ও সাবেক ক্রীড়াবিদ মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, ক্রীড়া লেখক ও ক্রিকেট কোচ জালাল আহমেদ চৌধুরী, সাবেক অ্যাথলেট রাজিয়া সুলতানা অনু, জাতীয় রেসলার শিরিন সুলতানা, সাবেক খেলোয়াড় ও কোচ রেহানা পারভিন প্রমুখ।
সাংবাদিক
পিআইবির মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি মুহম্মদ শফিকুর রহমান, সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমীন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক স্বপন সাহা, সৈয়দ আবদাল আহমেদ ও কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ইটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুরুল আহসান বুলবুল, বিএফইউজের একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, মানবজমিন–এর প্রকাশক মাহবুবা চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, কার্তিক চ্যাটার্জি, জিটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, কালের কণ্ঠর যুগ্ম সম্পাদক তৌহিদুর রহমান, নাগরিক টিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুন নূর তুষার, ইনডিপেনডেন্ট টিভির বার্তাপ্রধান মামুন আবদুল্লাহ, এটিএন নিউজের প্রধান নির্বাহী সম্পাদক মুন্নী সাহা ও বার্তাপ্রধান প্রভাষ আমিন, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক ইলিয়াস খান, ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি সাইফ ইসলাম, বিবিসি বাংলা বিভাগের সাবির মোস্তফা, ভয়েস অব আমেরিকার আমির খসরু।
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান
ইউডার চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুজিব খান, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য আবদুল আজিজ এবং জয়কলি পাবলিকেশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অজয় সরকার, বিকাশের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা মীর নওবত আলী, ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশীষ কুমার চক্রবর্তী, আলোক হেলথ কেয়ারের এমডি লোকমান হোসেন, ওয়ালটনের পরিচালক ফিরোজ আলম, বিএসবি গ্রুপের ডিএমডি নুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, ওয়ারসিলার এমডি জিল্লুর রহমান, এফএএস ফাইন্যান্সের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল হক গাজী, জিপিএস ইস্পাতের বিক্রয় ও বিপণনপ্রধান গালিব মোহাম্মদ, সেভেন রিংস সিমেন্টের উপমহাব্যবস্থাপক আতিক আকবর, পারটেক্স স্টার গ্রুপের বিপণন মহাব্যবস্থাপক তারিক আজিজ, আনোয়ার গ্রুপের বিপণনপ্রধান মোল্লা ওমর শরীফ, উদ্ভাসের এমডি মাহমুদুল হাসান, সহজডটকমের প্রধান নির্বাহী মালিহা এম কাদির, কোহিনূর কেমিক্যালের ভাইস প্রেসিডেন্ট গোলাম কিবরিয়া এবং রানী ফুড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক মিনহাজ বিনত বশীর।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, ইউল্যাব বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি, ফারইস্ট ইউনিভার্সিটি, ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ ইসলামিক ইউনিভার্সিটি, শান্ত–মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, বিইউবিটি ইউনিভার্সিটি, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, এবি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এইচএসবিসি, ব্যাংক এশিয়া, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, মেঘনা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এনএ, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স, রূপালী ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ইউনিলিভার, ট্রান্সকম গ্রুপ, বসুন্ধরা গ্রুপ, প্রাণ গ্রুপ, মেঘনা গ্রুপ, বিটিআই, লটো, পারটেক্স কেব্ল, জিসকা ফার্মা, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপ, উত্তরা মোটরস, ইলেকট্রো মার্ট, প্রচিত আইএমসি, বিটপী, টপ অব মাইন্ড, রানার, নতুন ধারা, প্রবাসী পল্লী, ইমামি, মাল্টিমোড, নিউজিল্যান্ড ডেইরি, অ্যানেক্স কমিউনিকেশনস, এশিয়াটিক, মিডিয়াকম, শাহ সিমেন্ট, ম্যাক্স, পাঞ্জেরী পাবলিকেসনস এবং শার্প ইলেকট্রনিকসের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিরা।