টুপির কারখানায় ব্যস্ততা

>

সারা বছরই ঢাকার কামরাঙ্গীর চরের টুপির কারখানাগুলো থাকে কর্মব্যস্ত। মাহে রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে টুপির চাহিদা বেড়ে যায় বলে কারখানাগুলোতে ব্যস্ততাও বাড়ে। বাড়তি চাহিদা পূরণ করতে কারখানার শ্রমিকেরা দিনরাত কাজ করছেন। তবে চীন থেকে টুপি আসতে শুরু করায় দেশের উদ্যোক্তারা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন বলে ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন। নকশা ও উপকরণভেদে কারখানায় এক ডজন টুপি পাইকারি ২৫০ থেকে ৭২০ টাকা দরে বিক্রি হয়। কারখানাগুলোতে শত শত নারী ও পুরুষ শ্রমিক কাজ করছেন। ছবিগুলোর কামরাঙ্গীর চরের আচারওয়ালা ঘাট এলাকার একটি কারখানার। সোমবারের ছবি।

পুরুষদের পাশাপাশি টুপি কারখানায় কাজ করছেন নারীরাও।
পুরুষদের পাশাপাশি টুপি কারখানায় কাজ করছেন নারীরাও।
টুপিতে এমব্রয়ডারির কাজ করছেন কারিগরেরা।
টুপির মূল অংশ। নকশাগুলো কেটে বসানো হবে টুপিতে।
টুপির নকশায় কাবা শরিফ।
টুপির মূল অংশের কাপড় সেলাই করা হচ্ছে।
দল বেঁধে টুপির বাড়তি সুতা ছেঁটে ফেলার কাজ করছেন নারীশ্রমিকেরা।
মসৃণ করা হচ্ছে নকশাদার টুপি।
তৈরি হচ্ছে একের পর এক টুপি।