চকবাজারে আগুনের পর কর্তৃপক্ষ যা বললেন...

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক, ওঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক,  ওঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন

পুরান ঢাকার চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৭০ জন মারা গেছেন। অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন অর্ধ শতাধিক। ঘটনার পর সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্তা ব্যক্তি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। সেখানে তাঁরা কথা বলেছেন। হাসপাতালে আহতদের দেখতে গেছেন অনেকে। সেখানেও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন মন্ত্রী, বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান ও দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। আবার কোনো কোনো দপ্তর এই ঘটনায় তাদের উদ্যোগের কথা সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছেন।

শ্রম মন্ত্রণালয়: শ্রম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগুনে পুড়ে মারা যাওয়াদের মধ্যে যারা শ্রমিক তাদের প্রত্যেকের পরিবারকে এক লাখ টাকা সহায়তা দেওয়া হবে। আর আহতদের দেওয়া হবে ৫০ হাজার টাকা করে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়: মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এই মন্ত্রণালয় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। কমিটি সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রসচিব।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়: মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেক আহতদের সেবা দেওয়ার জন্য হাসপাতালগুলোতে নির্দেশ দিয়েছেন।

পুলিশ অধিদপ্তর: পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী বলেছেন, পুরান ঢাকা থেকে রাসায়নিক পদার্থের গোডাউন সরানো দরকার। এখনই সময়। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সিদ্ধান্ত নিলে পুলিশ সব ধরনের সহায়তা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন: মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন বলেছেন, পুরান ঢাকা থেকে রাসায়নিক গুদাম সরাতে তাঁরা দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ। এখন তাঁরা জোর পদক্ষেপ নেবেন।

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, আজকের এই ঘটনায় তাঁরা আবারও শিক্ষা পেয়েছেন। আর যেন এমন ঘটনা না ঘটে সে জন্য এখন ব্যবস্থা নেবেন।

বিস্ফোরক অধিদপ্তর: অধিদপ্তর বলছে, রাজ্জাক ভবনে রাসায়নিক পদার্থের অবৈধ মজুত ছিল।

আরও পড়ুন: