কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ কিট আগামি ২৫ এপ্রিল অনুমোদনের জন্য সরকারের কাছে জমা দেবে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা জাফরুল্লাহ চৌধুরী এ কথা জানিয়েছেন।
এর আগে গত ১১ এপ্রিল কিট হস্তান্তর করা হতে পারে বলে জানিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, বৈদ্যুতিক বিপর্যয়ের কারণে কিটের পুরো ব্যাচটিই নষ্ট হয়ে যায়। তাঁদের নিজস্ব জেনারেটর চালু হতে আধা মিনিট সময় লাগে। ওই সময়ের মধ্যেই নষ্ট হয়ে যায় কিটগুলো। সে কারণে ঘোষিত সময় থেকে তাঁদের পিছিয়ে আসতে হয়।
এই জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ প্রথম আলোকে বলেন, পল্লীবিদ্যুৎ চেয়ারম্যান নিজে এখন বিদ্যুৎ সরবরাহের বিষয়টি দেখছেন। শুল্ক বিভাগ ছুটির দিনেও জরুরি ভিত্তিতে কাঁচামাল ছাড় করেছে।
কোভিড-১৯ ডট ব্লট প্রজেক্টের আওতায় গণস্বাস্থ্য প্রথম দফায় এক লাখ কিট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। বিজ্ঞানী বিজন কুমার শীল ও তাঁর দল যে কিটটি উৎপাদনের চেষ্টা করছেন সেটি ১৫ মিনিটে ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কিনা নির্ণয়ে সক্ষম। ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশের ৭২ ঘন্টা পর এই কিটটি তা শনাক্ত করতে পারবে।